ঊনপঞ্চাশ কোটি ফযীলত : বিভ্রান্তি নিরসন
ভূমিকা : আমাদের সমাজে প্রচার রয়েছে যে, টঙ্গীর তুরাগ নদীর পাড়ে অনুষ্ঠিত তাবলীগী ইজতেমায় যোগদান করলে ৪৯ কোটি ফযীলত পাওয়া যাবে। এর পক্ষে আহলে হক মিডিয়া নামের একটি সাইটে হাদীছও পেশ করা হয়েছে।[1]
এর কোন ছহীহ বা হাসান হাদীছ আমাদের জানা নেই। কয়েকটি হাদীছ পেশ করা হয়েছে দলীল হিসাবে। অতঃপর একটা হাদীছের ফযীলতের সাথে অপর হাদীছগুলির ফযীলতকে যোগ করা হয়েছে। ফযীলত + ফযীলত = ফযীলত। অত্র হাদীছগুলি সম্পর্কে প্রথমেই জানতে হবে যে এগুলি গ্রহণযোগ্য কি না। নিমেণ হাদীছগুলি তাহক্বীক্বসহ পেশ করা হল।-
দলীল-১ :
عَنْ خُرَيْمِ بْنِ فَاتِكٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مَنْ أَنْفَقَ نَفَقَةً فِي سَبِيلِ اللَّهِ كُتِبَتْ لَهُ بِسَبْعِ مِائَةِ ضِعْفٍ : وَفِي البَاب عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ. إِنَّمَا نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ الرُّكَيْنِ بْنِ الرَّبِيعِ-
হযরত খুরাইম বিন ফাতেক হতে বর্ণিত যে, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় কোন কিছু খরচ করে তা তার আমলনামায় ৭ শত গুণ হিসাবে লিখিত হয়ে থাকে’।[2]
তাহক্বীক্ব : এটা ছহীহ হাদীছ। এর একাধিক সনদ রয়েছে। যুবায়ের আলী যাঈ[3] এবং আলবানী ছহীহ বলেছেন।[4] তবে এর দ্বারা ৪৯ কোটি নেকীর ফযীলত প্রমাণিত হয় না। ফলে উনপঞ্চাশ কোটির প্রবক্তাগণ এর সাথে কিছু প্রত্যাখ্যাত বর্ণনা যোগ করেছেন।
দলীল-২ :
حَدَّثَنَا حَسَنٌ، حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، قَالَ: وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ غَيْلَانَ، قَالَ: حَدَّثَنَا رِشْدِينُ، حَدَّثَنَا زَبَّانَ ، عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:إِنَّ الذِّكْرَ فِي سَبِيلِ اللهِ تَعَالَى يُضَعَّفُ فَوْقَ النَّفَقَةِ بِسَبْعِ مِائَةِ ضِعْفٍ - قَالَ يَحْيَى فِي حَدِيثِهِ بِسَبْعِ مِائَةِ أَلْفِ ضِعْفٍ-
আল্লাহর পথে আল্লাহকে স্মরণ করার ছওয়াব আল্লাহর পথে খরচ করার চাইতে ৭ শত গুণ বৃদ্ধি করা হয়। ইয়াহইয়া বলেছেন, একটি হাদীছে এসেছে, সাত লক্ষ গুণ বাড়ানো হয়’।[5]
তাহক্বীক্ব : শায়েখ আলবানী হাদীছটিকে যঈফ বলেছেন।[6] এখানে দু’জন সমালোচিত রাবী আছেন। যা নিম্নরূপ-
(ক) যাববান বিন ফায়েদ আল-মিছরী আবূ জুয়াইন আল-হামরাবী। তাকে ইমামগণ যঈফ বলেছেন। যেমন-
(১) ইবনু আবী হাতিম তাঁর পিতা থেকে বলেন, যাববান বিন ফায়েদ সম্পর্কে বলেন, তিনি ভাল। তবে তিনি আহমাদ বিন হাম্বল এবং ইয়াহইয়া ইবনু মাঈনের বক্তব্যও নিয়ে এসেছেন যেখানে তাঁরা তাকে দূর্বল এবং মুনকার বর্ণনাকারী বলেছেন।[7]
(২) ইবনে হিববান বলেছেন, زبان بْن فائد من أهل مصر يَرْوِي عَن سهل بْن معَاذ عَن أَنَس روى عَنْهُ سَعِيد بْن أَبِي أَيُّوب والمصريون مُنكر الْحَدِيث جدا ينْفَرد عَن سهلي بن معاد بنسخة যাববান বিন ফায়েদ খুবই মুনকারুল হাদীছ।[8] তিনি আরো বলেছেন, كَأَنَّهَا مَوْضُوعَة لَا يحْتَج بِهِ سَمِعْتُ الْحَنْبَلِيَّ يَقُولُ سَمِعْتُ أَحْمَدَ بْنَ زُهَيْرٍ قَالَ سُئِلَ يَحْيَى بْنُ مَعِينٍ عَنْ زَبَّانَ بْنِ فَائِدٍ فَقَالَ ضَعِيفٌ তার দ্বারা দলীল পেশ করা যাবে না।[9] এখানে ইবনে হিববান এটা বলেননি যে, তিনি যদি ফযীলতের হাদীছ বর্ণনা করেন তবে তা গ্রহণ করা যাবে। বরং তার দ্বারা এককভাবে বর্ণিত কোন হাদীছই গ্রহণযোগ্য হবে না। তবে যদি তার কোন গ্রহণযোগ্য শাহেদ বা মুতাবা‘আত থাকে; সেক্ষেত্রে তার বর্ণনা গ্রহণযোগ্য হতে পারে। নতুবা নয়।
(৩) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল বলেছেন, যাববানের মুনকার হাদীছসমূহ আছে। ইবনে হিববান বলেছেন, তার দ্বারা দলীল পেশ করা যাবে না। আর-রাযী বলেছেন, তিনি ছালেহ তথা সৎ।[10]
(৪) হাফেয যাহাবী বলেছেন, যাববান একজন সম্মানিত ভাল মানুষ, তবে তিনি যঈফ রাবী। তিনি ১৫৫ হিজরীতে মারা গিয়েছেন।[11]
(৫) যুবায়ের আলী যাঈ তার বর্ণিত একটি হাদীছের সনদকে যঈফ বলেছেন।[12]
(৬) ইবনে হাজার বলেছেন, যাববান সৎ এবং ইবাদাতগুযার হলেও তিনি যঈফুল হাদীছ।[13]
(৭) শায়খ শু‘আইব আরনাউত্ব বলেন, এর সনদটি যঈফ। যাববান বিন ফায়েদের দুর্বলতার কারণে।[14]
(৮) ড. মুহাম্মাদ আহমাদী আবুন নূন বলেছেন, এর সনদটি যঈফ। রিশদীন বিন সাদ এবং যাববান বিন ফায়েদের দুর্বলতার কারণে।[15]
(৯) বদরুদ্দীন আইনী হানাফী বলেছেন, এর সনদে যাববান বিন ফায়েদ রয়েছেন। ইবনে মাঈন তাকে যঈফ বলেছেন। আর আহমাদ বলেছেন, তার হাদীছগুলি হল মুনকার।[16]
(১০) শায়েখ আব্দুল ক্বাদীর আরনাঊত্ব একটি সনদকে যঈফ বলেছেন যেখানে যাববান বিন ফায়েদ রয়েছেন।[17]
(১১) শায়েখ আয়মান ছালেহ একটি হাদীছের সম্পর্কে বলেছেন, قلت: مداره على زبان بن فائد. ضعفوه আমি বলেছি, এটি যাববান বিন ফায়েদের উপর ভিত্তিশীল। মুহাদ্দিছগণ তাকে যঈফ বলেছেন।[18]
(১২) ইবনুল কাত্ত্বান বলেন, যাববান বিন ফায়েদ যঈফ।[19]
(১৩) হাফেয যায়লাঈ একটি স্থানে বলেছেন, وَهُوَ حَدِيثٌ ضَعِيفٌ، فَإِنَّ ابْنَ لَهِيعَةَ. وَزَبَّانَ بْنَ فَائِدٍ. وَرِشْدِينَ بْنَ سَعْدٍ. وَسَهْلَ بْنَ مُعَاذٍ، كُلَّهُمْ ضُعَفَاء এই হাদীছটি যঈফ। কেননা এখানে ইবনে লাহীআহ, যাববান বিন ফায়েদ, রিশদীন বিন সাদ, সাহল বিন মুআয নামক রাবীগণ রয়েছেন। এরা প্রত্যেকেই যঈফ রাবী’।[20]
(১৪) হাফেয হায়ছামী বলেছেন, وَفِيهِ زَبَّانُ بْنُ فَائِدٍ، وَهُوَ ضَعِيفٌ যাববান বিন ফায়েদ একজন যঈফ রাবী।[21]
(১৫) বুচীরী বলে, এই সনদটি যঈফ, যাববান বিন ফায়েদের দুর্বলতার কারণে।[22]
সারকথা : যাববান হলেন যঈফ রাবী। যার একক বর্ণিত হাদীছগুলি গ্রহণযোগ্য নয়।
(খ) রিশদীন বিন সা‘দ। পুরো নাম, রিশদীন বিন সা‘দ আল-মাহরী আল-মিছরী। তার সম্পর্কেও ইমামগণ সমালোচনা করে বলেছেন-
(১) মুহাম্মাদ বিন তাহের আল-মাক্বদাসী বলেন, রিশদীন কিছুই নন।[23]
(২) ইয়াহইয়া বিন মাঈন বলেছেন, তিনি কিছুই নন।[24]
(৩) আবূ যুর‘আহ তাকে যঈফ রাবীদের মধ্যে উল্লেখ করেছেন।[25]
(৪) উক্বায়লী তার সম্পর্কে সমালোচনাসমূহ পেশ করেছেন এবং তাকে যঈফ রাবীদের গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।[26]
(৫) ইবনু আর্রাক্ব বলেছেন, রিশদীন হলেন মাতরূক রাবী।[27]
(৬) ইমাম তিরমিযী বলেছেন, وَقَدْ تَكَلَّمَ بَعْضُ أَهْلِ العِلْمِ فِي رِشْدِينَ بْنِ سَعْدٍ وَضَعَّفُوهُ مِنْ قِبَلِ حِفْظِهِ কতিপয় আহলে ইলম রিশদীন বিন সা‘দ সম্পর্কে সম্পর্কে সমালোচনা করেছেন। তারা তার হিফযের দৃষ্টিকোণ হতে তাকে যঈফ বলেছেন।[28]
(৮) যুবায়ের আলী যাঈ ‘রিশদীন বিন সা‘দকে যঈফ রাবী বলেছেন।[29]
(৯) ইবনে হাজার বলেছেন, রিশদীন বিন সা‘দ হলেন যঈফ রাবী।[30]
(১০) হাফেয যাহাবী বলেছেন, তিনি সৎ ব্যক্তি ছিলেন। তার স্মৃতিশক্তি খুবই খারাপ। তিনি অনির্ভরযোগ্য।[31]
(১১) নাছিরুদ্দীন আলবানী বলেছেন, রিশদীন হলেন দুর্বল রাবী।[32]
সারকথা : রিশদীন দুর্বল রাবী। সুতরাং উপরোক্ত দু’জন রাবী উভয়ই দুর্বল তথা অগ্রহণযোগ্য রাবী।
দলীল-৩ :
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْحَمَّالُ قَالَ: حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي فُدَيْكٍ، عَنِ الْخَلِيلِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، وَأَبِي الدَّرْدَاءِ، وَأَبِي هُرَيْرَةَ، وَأَبِي أُمَامَةَ الْبَاهِلِيِّ، وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، وَجَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، وَعِمْرَانَ بْنِ الْحُصَيْنِ كُلُّهُمْ يُحَدِّثُ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ: «مَنْ أَرْسَلَ بِنَفَقَةٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَأَقَامَ فِي بَيْتِهِ، فَلَهُ بِكُلِّ دِرْهَمٍ سَبْعُمِائَةِ دِرْهَمٍ، وَمَنْ غَزَا بِنَفْسِهِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ، وَأَنْفَقَ فِي وَجْهِ ذَلِكَ، فَلَهُ بِكُلِّ دِرْهَمٍ سَبْعُمِائَةِ أَلْفِ دِرْهَمٍ ، ثُمَّ تَلَا هَذِهِ الْآيَةَ: وَاللَّهُ يُضَاعِفُ لِمَنْ يَشَاءُ-
‘যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় খরচ প্রেরণ করে এবং নিজে ঘরে বসে থাকে, তার প্রত্যেক দিরহামের বিনিময়ে সাতশত দিরহামের নেকী রয়েছে। আর যে নিজে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে এবং এর জন্য খরচ করে তার প্রত্যেক দিরহামের বিনিময়ে সাত লক্ষ দিরহামের নেকী হবে। এরপর তিনি এই আয়াতটি পাঠ করলেন- আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বহুগুণে বৃদ্ধি করে দেন’।[33]
তাহক্বীক্ব : হাদীছটির সনদ যঈফ। এখানে ‘খলীল বিন আব্দুল্লাহ’ নামক রাবী রয়েছেন যিনি অজ্ঞাত। যুবায়ের আলী যাঈ (রহঃ) তাকে যঈফ বলেছেন।[34] ফুয়াদ আব্দুল বাক্বী (রহঃ) বলেছেন, এর সনদে খলীল বিন আব্দুল্লাহ রয়েছেন। যাহাবী বলেছেন, তাকে চেনা যায় না। আর অনুরূপ বলেছেন ইবনে আবদুল হাদী’।[35]
দলীল-৪ :
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَيُّوبَ، وَسَعِيدِ بْنِ أَبِي أَيُّوبَ، عَنْ زَبَّانَ بْنِ فَائِدٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّ الصَّلَاةَ وَالصِّيَامَ وَالذِّكْرَ تُضَاعَفُ عَلَى النَّفَقَةِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِسَبْعِ مِائَةِ ضِعْفٍ -
ছালাত, ছিয়াম, যিকর আল্লাহর পথে খরচের তুলনায় নেকীর দিক হতে সাতশত গুণ মর্যাদা রাখে।[36]
তাহক্বীক্ব : এখানে উপরোল্লিখিত ‘যাববান বিন ফায়েদ’ নামক রাবী রয়েছেন যাকে জমহূর ইমামগণ যঈফ বলেছেন, যা ইতিপূর্বেই গত হয়েছে।
শায়েখ আলবানী বলেছেন, এই সনদটি যঈফ, যাববান বিন ফায়েদের দুর্বলতার কারণে।[37] যুবায়ের আলী যাঈ বলেছেন, এর সনদটি যঈফ।[38] শায়েখ শুআইব আরনাঊত্ব বলেছেন, ‘এর সনদটি যাববান বিন ফায়েদ এবং সাহল বিন মুআযের দুর্বলতার কারণে যঈফ’।[39]
উপসংহার : প্রথমে বর্ণিত হাদীছটি ছহীহ। কিন্তু পরের হাদীছগুলি ছহীহ নয়। অথচ এগুলিকে ছহীহ হাদীছটির সাথে মিলিয়ে যোগ করে গোঁজামিল দিয়ে এক বানোয়াট ফযীলত আবিষ্কার করা হয়েছে। যার কোন ভিত্তি না কুরআনে আছে আর না হাদীছে। সুতরাং যারা এ সকল অপতৎপরতায় জড়িত এবং মিথ্যা হাদীছ রটনায় ব্যস্ত, তাদের আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাযত করুন। আমীন।
[1]. https://ahlehaqmedia.com/আল্লাহর-রাস্তায়-একটি-আমল/
[2]. তিরমিযী হা/১৬২৫।
[3]. তাহক্বীক্ব মিশকাত হা/৩৮২৬।
[4]. ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/১২৩৬; ছহীহুল জামে হা/৬১১০।
[5]. আহমাদ হা/১৫৬১৩।
[6]. যঈফা হা/২৫৯৮।
[7]. আল-জারহু ওয়াত-তা‘দীল, জীবনী নং ২৭৮৮।
[8]. আল-মাজরূহীন, জীবনী নং ৩৭৮।
[9]. ঐ।
[10]. আয-যু‘আফাউল মাতরূকীন, জীবনী নং ১২৫৮।
[11]. আল-কাশিফ, জীবনী নং ১৬১০।
[12]. আনওয়ারুছ ছহীফাহ পৃঃ ৫৪।
[13]. তাক্বরীবুত তাহযীব, জীবনী নং ১৯৮৫।
[14]. মুসনাদে আহমাদ হা/১৫৬১০।
[15]. জামে‘উল উলূম ওয়াল হিকাম ১/৩২৮।
[16]. উমদাতুল ক্বারী ৭/১৪৬।
[17]. জামে‘উল উছূল হা/৬২৮৮-এর টীকা দ্রঃ।
[18]. জামে‘উল উছূল হা/৬২৮৮-এর টীকা দ্রঃ।
[19]. বায়ানুল ওয়াহমি ওয়াল ঈহাম হা/১৬৩৮।
[20]. নাছবুর রায়াহ ২/৮৭।
[21]. মাজমউয যাওয়ায়েদ হা/১১৬৪৩।
[22]. ইতহাফুল খায়রাতিল মাহরাহ হা/২৯৪৬।
[23]. যাখীরাতুল হুফফায হা/৫৪৯৪।
[24]. সুআলাতুল ইবনে জুনাইদ, ক্রমিক নং ৪৫২।
[25]. আয-যুআফা, ক্রমিক নং ১০৭।
[26]. আয-যু‘আফাউল কাবীর, ক্রমিক নং ৫০৯।
[27]. তানযীহুশ শারী‘আহ হা/১৭।
[28]. তিরমিযী হা/৫১৩।
[29]. আনওয়ারুছ ছহীফাহ পৃঃ ১৯০।
[30]. তাক্বরীবুত তাহযীব, জীবনী নং ১৯৪২।
[31]. মীযানুল ইতিদাল রাবী নং ২৭৮০।
[32]. ছহীহা হা/১৫৩৬; আরো দেখুন : সিলসিলাহ যঈফ হা/২৭১, ৫৩৮, ১৪৭০ ইত্যাদি।
[33]. ইবনে মাজাহ হা/২৭৬১।
[34]. আনওয়ারুছ ছহীফাহ পৃঃ ৪৭৮।
[35]. তাহক্বীক্ব ইবনে মাজাহ হা/২৭৬১, ২/৯২২।
[36]. আবূ দাঊদ হা/২৪৯৮।
[37]. যঈফ আবূ দাঊদ হা/৪৩০, ২/৩০০।
[38]. আনওয়ারুছ ছহীফাহ পৃঃ ৯২।
[39]. তাহক্বীক্ব আবূ দাঊদ হা/২৪৯৮, ৪/১৫৩।