• free web stats
  • At-Tahreek
    কুরআন ও হাদীছের পথ-নির্দেশিকা

    মধ্যপন্থা

    আল-কুরআনুল কারীম :

    1- مَنْ قَتَلَ نَفْسًا بِغَيْرِ نَفْسٍ أَوْ فَسَادٍ فِي الْأَرْضِ فَكَأَنَّمَا قَتَلَ النَّاسَ جَمِيعًا وَمَنْ أَحْيَاهَا فَكَأَنَّمَا أَحْيَا النَّاسَ جَمِيعًا-

    (১) ‘যে কেউ জীবনের বদলে জীবন অথবা জনপদে অনর্থ সৃষ্টি করা ব্যতীত কাউকে হত্যা করে, সে যেন সকল মানুষকে হত্যা করে। আর যে ব্যক্তি কারু জীবন রক্ষা করে, সে যেন সকল মানুষের জীবন রক্ষা করে’ (মায়েদাহ ৫/৩২)।

    2- وَكَذَلِكَ جَعَلْنَاكُمْ أُمَّةً وَسَطًا لِتَكُونُوا شُهَدَاءَ عَلَى النَّاسِ وَيَكُونَ الرَّسُولُ عَلَيْكُمْ شَهِيدًا وَمَا جَعَلْنَا الْقِبْلَةَ الَّتِي كُنْتَ عَلَيْهَا إِلَّا لِنَعْلَمَ مَنْ يَتَّبِعُ الرَّسُولَ مِمَّنْ يَنْقَلِبُ عَلَى عَقِبَيْهِ وَإِنْ كَانَتْ لَكَبِيرَةً إِلَّا عَلَى الَّذِينَ هَدَى اللَّهُ وَمَا كَانَ اللَّهُ لِيُضِيعَ إِيمَانَكُمْ إِنَّ اللَّهَ بِالنَّاسِ لَرَءُوفٌ رَحِيمٌ-

    (২) ‘এমনিভাবে আমরা তোমাদেরকে একটি মধ্যপন্থী উম্মত হিসাবে মনোনীত করেছি। যাতে তোমরা মানবজাতির উপরে সাক্ষ্যদাতা হও এবং রাসূল (মুহাম্মাদ) তোমাদের উপরে সাক্ষ্যদাতা হ’তে পারেন। আর যে ক্বিবলার উপরে তুমি ছিলে, সেটাকে আমরা এজন্যেই নির্ধারণ করেছিলাম যাতে আমরা জানতে পারি, কে এই রাসূলের অনুসরণ করে, আর কে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে। বিষয়টি অবশ্যই কঠিন। কিন্তু তাদের জন্য নয়, যাদেরকে আল্লাহ সুপথ প্রদর্শন করেন। আর আল্লাহ এমন নন যে, তিনি তোমাদের (বিগত ক্বিবলার) ছালাতকে বিনষ্ট করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ মানুষের প্রতি স্নেহশীল ও দয়াবান’ (বাক্বারাহ ২/১৪৩)

    3- هُوَ اجْتَبَاكُمْ وَمَا جَعَلَ عَلَيْكُمْ فِى الدِّيْنِ مِنْ حَرَجٍ مِلَّةَ أَبِيْكُمْ إِبْرَاهِيْمَ هُوَ سَمَّاكُمُ الْمُسْلِمِيْنَ مِنْ قَبْلُ وَفِىْ هَذَا لِيَكُوْنَ الرَّسُوْلُ شَهِيْدًا عَلَيْكُمْ وَتَكُوْنُوْا شُهَدَاءَ عَلَى النَّاسِ –

    (৩) ‘তিনি তোমাদেরকে পসন্দ করেছেন এবং ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের উপর কোন সংকীর্ণতা রাখেননি। তোমরা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের ধর্মে কায়েম থাক, তিনিই তোমাদের নাম মুসলমান রেখেছেন পূর্বেও এবং এই কুরআনেও। যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষ্যদাতা হন এবং তোমরা সাক্ষ্যদাতা হও মানব মন্ডলীর জন্য’ (হজ্জ ২২/৭৮)।

    4- يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلَى مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ-

    (৪) ‘আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ চান, কঠিন চান না। যাতে তোমরা (এক মাসের) গণনা পূর্ণ কর। আর তোমাদের সুপথ প্রদর্শনের জন্য আল্লাহর মহত্ত্ব ঘোষণা কর এবং তাঁর কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর’ (বাক্বারাহ ২/১৮৫)

    5-  لَا إِكْرَاهَ فِي الدِّينِ قَدْ تَبَيَّنَ الرُّشْدُ مِنَ الْغَيِّ فَمَنْ يَكْفُرْ بِالطَّاغُوتِ وَيُؤْمِنْ بِاللَّهِ فَقَدِ اسْتَمْسَكَ بِالْعُرْوَةِ الْوُثْقَى لَا انْفِصَامَ لَهَا وَاللهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ-

    (৫) ‘দ্বীনের ব্যাপারে কোন যবরদস্তি নেই। নিশ্চয়ই সুপথ ভ্রান্তপথ হ’তে স্পষ্ট হয়ে গেছে। এক্ষণে যে ব্যক্তি তাগূতে অবিশ্বাস করবে এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, সে ব্যক্তি এমন এক মযবূত হাতল অাঁকড়ে ধরল, যা কখনোই ভাঙ্গবার নয়। বস্ত্ততঃ আল্লাহ সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ’ (বাক্বারাহ ২/২৫৬)

    হাদীছে নববী :

    6- عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ الدِّيْنَ يُسْرٌ وَلَنْ يُّشَادَّ الدِّيْنَ أَحَدٌ إِلاَّ غَلَبَهُ، فَسَدِّدُوْا وَقَارِبُوْا وَأبْشِرُوا وَاسْتَعِيْنُوْا بِالْغُدْوَةِ وَالرَّوْحَةِ وَشَيْءٍ مِنَ الدُّلْجَةِ-

    (৬) ‘আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। যে ব্যক্তি তাকে কঠোর করতে যাবে, তা তার পক্ষে কঠোর হয়ে পড়বে। সুতরাং তোমরা সৎকর্ম কর ও মধ্যপন্থা অবলম্বন কর। সুসংবাদ দিবে এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও শেষ রাত্রে ইবাদত দ্বারা আল্লাহর সাহায্য কামনা করবে’ (বুখারী, মিশকাত হা/১২৪৬)

    7- عَنِ ابْنِ أَبِيْ بُرْدَةَ قَالَ بَعَثَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَدَّهُ أَبَا مُوْسَى وَمُعَاذًا إِلَى الْيَمَنِ فَقَالَ يَسِّرُوْا وَلاَ تُعَسِّرُوْا وَبَشِّرُوْا وَلاَ تُنَفِّرُوْا وَتَطَاوَعَا وَلا َتَخْتَلِفَا -

    (৭) ‘ইবনু আবু বুরদা বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আমার দাদা আবূ মূসা ও মু‘আযকে ইয়ামনে প্রেরণ করলেন। তখন তিনি বললেন, ‘মানুষের সাথে সহজ কর, কঠোরতা আরোপ কর না। তাদের সুসংবাদ শুনাও, তাড়িয়ে দিও না। একমত হবে মতভেদ করবে না’ (মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ,মিশকাত হা/৩৭২৪)

    8- عَنْ سَهْلِ بْنِ حُنَيْفٍ قَالَ  أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : لاَ تُشَدِّدُوا عَلَى أَنْفُسِكُمْ، فَإِنَّمَا هَلَكَ مَنْ كَانَ قِبَلَكُمْ بِتَشْدِيدِهِمْ عَلَى أَنْفُسِهِمْ، وَسَتَجِدُونَ بَقَايَاهُمْ فِي الصَّوَامِعِ وَالدِّيَارَاتِ-

    (৮) সাহাল বিন হুনাইফ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা নিজেদের নফসের উপরে কঠোরতা আরোপ করো না। পূর্ববর্তী উম্মত নিজেদের উপর কঠোরতা আরোপ করায় ধ্বংসে নিপতিত হয়েছে। নিশ্চয়ই তোমরা তাদের নিদর্শনাসমূহ মন্দির-উপাসনালয় সমূহে দেখতে পাবে’ (বায়হাক্বী শু‘আব, সিলসিলা ছহীহাহ হা/৩১২৪)

    9- عَنْ أَبِيْ جُحَيْفَةَ وَهَبِ بْنِ عَبْدِ اللهِ قَالَ أَخَي النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ سَلْمَانَ وَأَبِيْ الدَّرْدَاءِ فَزَارَ سَلْمَانُ أَبَا الدَّدَاءَ فَرَأَى أُمَّ الدَّرْدَاءِ مُتَبَذِّلَةً فَقَالَ مَا شَانُكِ؟ قَالَتْ أَخُوْكَ أَبُوْ الدَّرْدَاءِ لَيْسَ لَهُ حَاجَةٌ فِيْ الدُّنْيَا، فَجَاءَ أَبُوْ الدَّرْدَاءِ فَصَنَعَ لَهُ طَعَامًا، فَقَالَ كُلْ فَقَالَ إِنَّيْ صَائِمٌ، فَقَالَ مَا أَنَا بِأَكِلٍ حَتَّى تَأْكُلَ، فَلَمَّا كَانَ اللَّيْلُ ذَهَبَ أَبُوْ الدَّرْدَاءِ يَقُوْمُ فَقَالَ سَلْمَانُ نِمْ فَلَمَّا كَانَ مِنْ أَخِرِ اللَّيْلِ قَالَ سَلْمَانُ قُمِ الْآنَ فَصَلَّيَا جَمِيْعًا، وَقَالَ سَلْمَانُ إنَّ لِرَبِّكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَإنَّ لِأَهْلِكَ عَلَيْكَ حَقًّا، فَأعْطِ كُلَّ ذِيْ حَقٍّ حَقَّهُ، فَأَتَي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرَ ذَالِكَ لَهُ فَقَالَ النَّبِيُّ صَدَقَ سَلْمَانُ-

    (৯) ‘আবু জুহাইফাহ ওয়াহাব ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) সালমান ফারসী ও আবুদ দারদার মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন কায়েম করে দিয়েছিলেন। একদা সালমান (রাঃ) আবু দারদার বাড়িতে বেড়াতে গেলেন। দেখলেন আবুদ দারদার স্ত্রী উম্মুদ দারদা জীর্ণবসন পরিহিতা। তিনি এর কারণ জিজ্ঞেস করলে উম্মুদ দারদা বললেন, আপনার ভাই আবুদ দারদার দুনিয়াবী কোন কিছুর প্রয়োজন নেই। ইতিমধ্যে আবুদ দারদা এসে সালমান (রাঃ)-এর জন্য কিছু খাবার তৈরী করে নিয়ে আসলেন। সালমান (রাঃ) তার সাথে আবুদ দারদাকে খেতে বললেন। তিনি বললেন, আমি ছিয়াম রেখেছি। তখন সালমান (রাঃ) বললেন, ‘তুমি না খেলে আমিও খাব না’। সুতরাং আবুদ দারদাও সালমানের সাথে খেলেন। রাতে আবুদ দারদা ছালাতের জন্য উঠলে সালমান (রাঃ) তাকে ঘুমাতে যেতে বললেন। তিনি ঘুমাতে গেলেন। রাতের শেষ প্রান্তে সালমান (রাঃ) আবুদ দারদাকে বললেন, এখন ওঠো। তখন দু’জনে ছালাত আদায় করলেন। পরে সালমান (রাঃ) আবুদ দারদাকে বললেন, তোমার উপর তোমার প্রভুর হক আছে, তোমার উপর তোমার আত্মার হক আছে, তোমার উপর পরিবারেরও হক আছে। সুতরাং প্রত্যেককে তার ন্যায্য অধিকার দাও। অতঃপর নবী করীম (ছাঃ)-এর নিকটে এসে বিষয়টি উল্লেখ করলেন। তখন তিনি বললেন, সালমান সত্য বলেছে’ (বুখারী হা/১৯৬৮)।  

    ١٠- عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ جَاءَ ثَلاَثَةُ رَهْطٍ إِلَي بُيُوْتِ أَزْوَاجِ النَّبِيِّ  يَسْأَلُوْنَ عَنْ عِبَادَةِ النَّبِيِّ. فَلَمَّا أُخْبِرُوْا كَأَنَّهُمْ تَقَالُّوْهَا. فَقَالُوْا وَأَيْنَ نَحْنُ مِنَ النَّبِيِّ قَدْ غَفَرَ اللهُ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَا تَأَخَّرَ. قَالَ أَحَدُهُمْ أَمَا أَنَا فَإِنِّيْ أُصَلِّي اللَّيْلَ أَبَدًا. وَقَالَ آخَرُ أَنَا أَصُوْمُ الدَّهْرَ وَلاَ أُفْطِرُ. وَقَالَ آخَرُ أَنَا أَعْتَزِلُ النِّسَاءَ فَلاَ أَتَزَوَّجُ أَبَدًا. فَجَاءَ رَسُوْلُ اللهِ فَقَالَ أَنْتُمُ الَّذِيْنَ قُلْتُمْ كَذَا وَكَذَا؟ أَمَا وَاللهِ إِنِّيْ لَأَخْشَاكُمْ لِلّهِ وَأَتْقَاكُمْ لَهُ وَلَكِنِّيْ أَصُوْمُ وَأُفْطِرُ وَأُصَلِّيْ وَأَرْقُدُ، وَأَتَزَوَّجُ النِّسَاءَ، فَمَنْ رَغِبَ عَنْ سُنَّتِيْ فَلَيْسَ مِنِّيْ-

    (১০) ‘আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) বর্ণনা করেন, তিন ব্যক্তি রাসূলের স্ত্রীগণের নিকটে এসে তাঁর ইবাদত সম্পর্কে জানতে চাইল। তাদেরকে যখন ঐ সম্পর্কে বলা হ’ল, তারা যেন তা কম মনে করল। তখন তারা বলল, রাসূলের আমলের তুলনায় আমরা কোথায় পড়ে আছি? অথচ আল্লাহ তাঁর পূর্বাপর সকল গোনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন। তখন তাদের একজন বলল, আমি সর্বদা সারারাত ছালাত আদায় করব। আরেকজন বলল, আমি সারা বছর ছিয়াম পালন করব, কোন দিন ছাড়ব না। অন্যজন বলল, আমি নারীসঙ্গ ত্যাগ করব, কোন দিন বিবাহ করব না। ইতিমধ্যে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এসে বললেন, তোমরা এরূপ এরূপ বলেছ? আল্লাহর কসম! আমি তোমাদের চেয়ে আল্লাহ্কে অধিক ভয় করি। তথাপি আমি ছিয়াম পালন করি, ছেড়েও দেই, আমি ছালাত আদায় করি এবং ঘুমাই। আমি বিবাহও করেছি। সুতরাং যে আমার সুন্নাতকে পরিত্যাগ করবে সে আমার দলভুক্ত নয়’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১৪৫)

    মনীষীদের বক্তব্য :

    ১. আবু সুলায়মান আল-খাত্তাবী বলেন, ‘কোন কাজে তুমি বাড়াবাড়ি কর না, মধ্যপন্থা অবলম্বন কর। কাজের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থার উভয় দিক (অতিরঞ্জন ও সংকোচন) নিন্দনীয়’ (কুরতুবী ২০/৩৬৫)

    ২. ওবায়দুল্লাহ মুবারকপুরী বলেন, ‘সরল পথে চলা এবং বাড়াবাড়ি ও শৈথিল্যের মধ্যবর্তী হওয়া। আর মধ্যপন্থার মূল হচ্ছে সোজা পথে চলা’ (মির‘আতুল মাফাতীহ ৪/২৩৮)

    ৩. ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি লক্ষ দেরহাম সত্য-সঠিক কাজে ব্যয় করে সেটা অপব্যয় নয়। পক্ষান্তরে যে এক দিরহাম অন্যায় পথে ব্যয় করে সেটা হচ্ছে অপচয়। আর যে হকের পথে ব্যয় করা থেকে বিরত থাকে সে কৃপণতা করে’ (কুরতুবী ২০/৩৬৫; ফাতহুল ক্বাদীর ৫/৩৮৫)

    সারবস্ত্ত :

    ১. মধ্যপন্থা হ্রাস-বৃদ্ধি বা অতিরঞ্জন ও সংকোচনের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। 

    ২.  মধ্যপন্থা সর্বদা বরকত ও কল্যাণের পথ নির্দেশ করে।

    ৩. মধ্যপন্থা জ্ঞানহীনের জ্ঞানের পূর্ণতা ও  হেদায়াত প্রাপ্তির দলীল।

    ৪. মৃত্যু পরবর্তী জীবনে নাজাতের অসীলা।

    ৫. শয়তানী পথের বিপরীত ছিরাতে মুস্তাক্বীম তথা সুপথের দিশা দেয়।

     

     


    HTML Comment Box is loading comments...