দক্ষিণ এশিয়ায় আহলেহাদীছ আন্দোলন
প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব 921 বার পঠিত
দক্ষিণ এশিয়ায় আহলেহাদীছ আন্দোলন
২ - অল-ইন্ডিয়া আহলেহাদীছ কন্ফারেন্স (প্রতিষ্ঠাকালঃ ১৩২৪/১৯০৬ খৃঃ)
ইমামত-এর বিষয়ে মতবিরোধ থাক্লেও জামা‘আতবদ্ধভাবে সাংগঠনিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আহলেদীছ আন্দোলন চালিয়ে যাবার ব্যাপারে কারুর আপত্তি ছিল না। এতদুদ্দেশ্যে ১৩২৪ হিজরীর ৬ই যুলকা‘দা মোতাবেক ১৯০৬ সালের ২২শে ডিসেম্বর তারিখে হাফেয আবদুল্লাহ গাযীপুরী (১২৬০-১৩৩৭/১৮৪৪-১৯১৯), হাফেয আবদুল আযীয রহীমাবাদী (১২৭০-১৩৩৬/১৮৫৫-১৯১৮), শামসুল হক আযীমাবাদী (১২৭৩-১৩২৯/১৮৫৭-১৯১১), আবদুল রহমান মুবারকপুরী (১২৮৩-১৩৫৩/১৮৬৫-১৯৩৫), আয়নুল হক ফলওয়ারী ১২৮৭-১৩৩৩/১৮৬৯-১৯১৫), ছানাউল্লাহ অমৃতসরী (১২৮৭-১৩৬৭/১৮৬৮-১৯৪৮) প্রমুখ মিয়াঁ ছাহেবের সেরা ছাত্রবৃন্দ বিহারের ‘আরাহ্’ জেলার খ্যাতনামা আহলেহীছ আলিম ও রাজনীতিক আল্লামা ইবরাহীম আরাভী (১২৬৪-১৩১৯/১৮৪৯-১৯০১) প্রতিষ্ঠিত ‘মাদরাসা আহমাদিয়াহ্’র (প্রতিষ্ঠাকালঃ ১২৯৭ / ১৮৭৯ খৃঃ) বার্ষিক ইল্মী সেমিনারে (مذاكرة علميه)একত্রিত হন এবং সেখানে উপস্থিত সুধীবৃন্দ ও ওলামায়ে কেরামের সর্বসম্মতিক্রমে ‘অল ইন্ডিয়া আহলেহাদীছ কন্ফারেন্স’ নামে একটি সর্বভারতীয় আহলেহাদীছ সংগঠন প্রতিষ্ঠা লাভ করে।[1] যার প্রথম ছদর বা সভাপতি, সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হন যথাক্রমে হাফেয আব্দুল্লাহ গাযীপুরী ও ছানাউল্লাহ অমৃতসরী ও শামসুল হক আযীমাবাদী (রাহেমাহুমুল্লাহ)। আল্লামা শামসুল হক আযীমাবাদী আমৃত্য কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।[2] ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তি পর্যন্ত মাওলানা ছানাউল্লাহ একটানা সম্পাদক থাক্লেও বিভিন্ন কারণে সভাপতির পরিবর্তন ঘটে।
কনফারেন্স-এর তৎপরতা
১৯০৬ হ’তে ১৯৪৭ পর্যন্ত ৪০ বৎসরে উক্ত সংগঠন ৮০,০০০ হাযার টাকার কিতাব ফ্রি বিলি করে। যার মধ্যে কুরআন শরীফ, অনুদিত কুরআন শরীফ, তাফসীর জামেউল বায়ান, তুহ্ফাতুল আহ্ওয়াযী প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য কিতাবসমূহ অন্তর্ভুক্ত ছিল। এছাড়া উক্ত সংগঠনের মাধ্যমে ১২৩টি দ্বীনী মাদরাসা, ৩০টি মাসিক, পাক্ষিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকা পরিচালিত হয়। ২০/২২ জন নিয়মিত মুবাল্লিাগ দ্বারা সারা ভারতে কুরআন ও হাদীছের প্রচার চালানো হয়। ১৯২৪ সালে সঊদী সরকার সেদেশের মাযারগুলি ভেঙ্গে ফেল্লে ভারতের মাযারপূজারীরা যখন তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় তোলে, তখন উক্ত সংগঠনের পক্ষ হ’তে সম্পাদক মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী (১২৮৭-১৩৬৭/১৮৬৮-১৯৪৮) তার জওয়াবে কুরআন ও হাদীছের মাধ্যমে কবরপূজার অসারতা প্রমাণ করে مسئلة حجاز ++ رايك نظر নামে বই লিখে ফ্রি বিলি করেন। এছাড়া كشف النقاب عن المشاهد و القباب নামক বই লিখে সউদী সরকারের উক্ত পদক্ষেপের প্রশংসা ও বিরোধীদের মূল দূরভিসন্ধি ফাঁস করেন দেন। ১৯৪৭-এর পরে পাক্ষিক ‘তারজুমান’ এই সংগঠনের মুখপত্র হিসাবে প্রকাশিত হয়। এতদ্ব্যতীত ছোট-বড় অনেক পুস্তক-পুস্তিকা বের হয় এবং বিভিন্ন সমাজকল্যাণ মূলক কাজেও সংগঠন অংশ গ্রহণ করে।[3]
৩ - জমঈয়তে আহলেহাদীছ হিন্দ
১৯৭০ সালের পর এই কনফারেন্স-এর নাম পরিবর্তন করে ‘মারকাযী জমঈয়তে আহলেহাদীচ হিন্দ’ (مركزى جمعيت اهلحديث هند) রাখা হয়।[4] বর্তমানে দিল্লীতে ৪১১৬ উর্দূ বাজার ‘আহলেহাদীছ মনযিল’-এর জমঈয়তের নিজস্ব ভবনে কেন্দ্রীয় অফিস অবস্থিত। উর্দূ পাক্ষিক ‘তারজুমান’ এই সংগঠনের কেন্দ্রীয় মুখপত্র হিসাবে প্রকাশিত হচ্ছে। বর্তমানে মাওলানা মোখতার আহমাদ নদ্ভী ও মাওলানা আবদুল ওয়াহ্হাব খাল্জী যথাক্রমে এই সংগঠনের কেন্দ্রীয় ‘আমীর’ ও ‘নাযেমে আ‘লা’ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। উল্লেখ্য যে, ১৯৮২ সালের ২রা মে, বোম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ বৈঠকে কেন্দ্রীয় সভাপতিকে প্রচলিত ‘ছদর’ বা সভাপতি-এর বদলে ‘আমীর’ হিসাবে অভিহিত করার প্রস্তাব গৃহীত হয়।[5]
ভারতে আহলেহাদীছ এক নযরে
১. জনসংখ্যাঃ এক কোটির উপরে (আনুমানিক)।
২. বিশেষ আহলেহাদীছ অঞ্চলঃ পশ্চিম বাংলা, বিহার, উত্তর প্রদেশ, উড়িষ্যা, হরিয়ানা, কাশ্মীর, রাজস্থান, অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরালা, কর্নাটক, তামিলনাডু। এতদ্ব্যতীত ভারতের বাকী সকল প্রদেশেই অল্পবিস্তর আহলেহাদীছ আছেন। ৩. বড় বড় শহরগুলির প্রায় সবগুলিতেই আহলেহাদীছ জামে মসজিদ আছে। কিন্তু সঠিক গণনা এখনও হয়নি। ৪. ভারতরে বিভিন্ন প্রদেশে অগণিত আহলেহাদীছ মাদরাসা রয়েছে, তন্মধ্যে নিম্নোক্তগুলি উল্লেখযোগ্য। যেমন-
১-জামে‘আ সাইয়িদ নাযীর হুসাইন দেহলভী, ফাটক হাবাশ খান | ছদর বাজার | দিল্লী |
২-মাদরাসা দারুল কিতাব ওয়াস্ সুন্নাহ্ | ছদর বাজার | দিল্লী |
৩-মাদরাসা রিয়াযুল উলূম ইসলামিয়াহ | ৪০৮৫ উর্দূবাজার, জামে মসজিদ | দিল্লী |
৪-মা‘হাদুত্ তা‘লীমিল ইসলামী | ৪ জোগাবাঈ, জামে‘আ নগর | নয়াদিল্লী-২৫ |
৫-জামে‘আ সালাফিইয়াহ | রেওরী তালাব, বেনারস | ইউ, পি |
৬- ’’ রহমানিয়াহ | মদনপুরা, বেনারস | ইউ, পি |
৭- ’’ ফায়যে আম ইসলামিয়াহ | মউনাথভঞ্জন | ইউ, পি |
৮- ’’ আছারিয়া দারুল হাদীছ | মউনাথভঞ্জন | ইউ, পি |
৯- ’’ আলিয়া আরাবিয়াহ | মউনাথভঞ্জন | ইউ, পি |
১০-মাদরাসা দারুল হুদা ইউসুফপুর | জেলা -বস্তী | ইউ, পি |
১১-দারুল উলূম শাশনিয়াঁ, পোঃ আল-হুদাপুর | জেলা -বস্তী | ইউ, পি |
১২-জামে‘আ সিরাজুল উলূল আস-সালাফিইয়াহ, বুন্দেহার | জেলা -গোন্ডা | ইউ, পি |
১৩-মা‘হাদুল ইসলামী আস-সালাফী, বাছা | জেলা -বেরেলী | ইউ, পি |
১৪-দারুল উলূম সালাফিইয়াহ | শুকরাওয়াহ, পুনাহনাহ | হরিয়ানা |
১৫-দারুল উলূম মুহাম্মাদিয়া পোঃ বক্স ১৪৪, মানছূরাহ | মালেগাঁও (বোম্বাই) | মহারাষ্ট্র |
১৬-দারুল উলূম দারুস্ সালাম এরাবিক কলেজ | ওমরাবাদ | তামিলনাডু |
১৭-দারুল উলূম মুহাম্মাদিয়া এরাবিক কলেজ | রাঈদারগ | কর্ণাটক |
১৮-দারুল উলূম আহমাদিয়াহ সালাফিইয়াহ | লহরিয়া সারায়ে, দারভাঙ্গা | বিহার |
১৯-মাদরাসা আহমাদিয়া, বীরাগনিয়াঁ | জেলা-সীশামুড়ী | বিহার |
২০-মাদরাসা ইসলামিয়াহ, রাঘুনগর, ভূয়ারা | জেলা- মধুবা | বিহার |
২১-জামে‘আ ইসলাহিয়া সালাফিইয়াহ (মাদরাসা ইছলাহুল মুসলিমীন) পাথরের মসজিদ | পাটনা-৬ | বিহার |
২২-মাদরাসা দারুত্ তাকমীল, কুরবান রোড়, ছন্দওয়াড়া | মুযাফফরপুর | বিহার |
২৩-জামে‘আ মুহাম্মাদিয়া, ডাভাকানপদ, জেলা-মধুপুর | পাটনা - ৬ | বিহার |
২৪-জামে‘আ শামসুল হুদা, দিলালপুর | জেলা- ছাহেবগঞ্জ, | বিহার |
২৫-মা‘হাদুল উলূমিল ইসলাময়িাহ, খাগড়া | কিষাণগঞ্জ (১৯৮৮সালে প্রতিষ্ঠিত) | বিহার |
৫। ভারতের আহালেহাদীছ পত্রিকাসমূহ - যা বর্তমানে চালু আছেঃ
১-মাসিক | আত্-তাও‘ইয়াহ (উর্দূ) | ৪, জোগাবাঈ | নয়াদিল্লী-২৫ |
২- ’’ | নওয়ায়ে ইসলাম (উর্দূ) |
|
|
৩- ’’ | আর-রাহীক্ব (উর্দূ) |
|
|
৪- ’’ | হক প্রকাশ হিন্দী ভাষার কেন্দ্রীয় জমঈয়তের অন্যতম মুখপত্র (উর্দূ) হিসাবে দিল্লী থেকে বের হ'তে যাচ্ছে) |
|
দিল্লী |
৫- ’’ | আল-ইসলাম (উর্দূ) |
| দিল্লী |
৬- ’’ | দাওয়াতে সালাফিইয়াহ (উর্দূ), | আলীগড় | ইউ, পি |
৭- ’’ | ছওতুল ইসলাম (উর্দূ) | বোম্বাই | মহারাষ্ট্র |
৮- ’’ | ছওতুল হাদীছ (উর্দূ) | বোম্বাই | মহারাষ্ট্র |
৯- ’’ | ছওতুল হাদীছ (আরবী) | জামে‘আ সালাফিইয়াহ, বেনারস | ইউ, পি |
১০- ’’ | মুহাদ্দিছ (উর্দূ) | ঐ | ইউ, পি |
১১- ’’ | আহলেহাদীছ (বাংলা) ১নং মারকুইস লেন | কলিকাতা-১৬ | পশ্চিমবঙ্গ |
১২- ’’ | আল-মানার (মালইয়ালম) | কালিকট | কেরালা |
১৩- ’’ | ইক্রা (মালইয়ালম) | কালিকট | কেরালা |
১৪- ’’ | আছারে জাদীদ (উর্দূ) | জামে‘আ আছারিয়া, মউ | ইউ, পি |
১৫- ’’ | আল-বালাগ (উর্দূ, ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত) | বোম্বাই | মহারাষ্ট্র |
১৬-পাক্ষিক | মাজাল্লা আহলেহাদীছ (উর্দূ) | শুকরাওয়াহ | হরিয়ানা |
১৭- ’’ | আত-তাওহীদ (উর্দূ) | শ্রীনগর | কাশ্মীর |
১৮- ’’ | ছওতুল হক (উর্দূ) জামে‘আ মুহাম্মাদিয়া | মালেগাঁও, বোম্বাই | মহারাষ্ট্র |
১৯- ’’ | আল-হুদা (উর্দূ) | দারভাঙ্গ | বিহার |
২০-সাপ্তিহক | তারজুমান (উর্দূ), (কেন্দ্রীয় জমঈয়তের মুখপত্র) | ৪১১৬ উর্দূ বাজার | দিল্লী |
২১- ’’ | মুসলিম (উর্দূ) | শ্রীনগর | কাশ্মীর |
২২- ’’ | আশ-শাবাব (মালইয়াম) | কালিকট | কেরালা |
২৩- ’’ | হালাতে জাদীদ (উর্দূ) | মউ | ইউ, পি |
২৪-দ্বিমাসিক | ই‘তিদাল (উর্দূ) | ডুরপাগঞ্জ, বস্তী | ইউ, পি |
২৫- ত্রৈমাসিক | দা‘ওয়াতের ছাদিক (উর্দূ) | পাটনা-৬ | বিহার |
৬। উল্লেখযোগ্য আহলেহদীছ প্রেস লাইব্রেরী সমূহঃ
১- সালাফিইয়াহ প্রেস, জামে‘আ সালাফিইয়াহ | বেনারস | ইউ, পি |
২- হামীদিয়া বারকী প্রেস, আহমাদিয়া সালাফিইয়াহ | দারভাঙ্গ | বিহার |
৩- আছারিয়া ফটো অপসেট, জামে‘আ আছারিয়া | মউ | ইউ, পি |
৪- আফযাল নঈমী প্রেস, জামে‘আ আছারিয়া | মউ | ইউ, পি |
৫- আদ-দারুস সালাফিইয়াহ অফসেট প্রেস, | বোম্বাই | মহারাষ্ট্র |
৬- মুহাম্মাদিয়া প্রিন্টিং প্রেস, | মালিরকোটেলাহ | পূর্ব পাঞ্জাব |
৭- কওমী প্রেস, হালদারপাড়া, মেটিয়াররুজ | কলিকাতা-১৮ | পশ্চিমবঙ্গ |
লাইব্রেরী :
১- মাকতাবা ছওতুল ইসলাম ও ২- মাকতাবা তারজুমান (কেন্দ্রীয় জমঈয়তের মালিকানাধীন) ৩- ইসলামিক পাবলিশিং হাউজ (কুতুবখানা মাসঊদিয়াহ) ৪- মাকতাবা আত-তাও‘ইয়াহ ৫- দারুল কিতাব ৬- মাকতাবা নূরুল ঈমান ৭- মাকতাবা মাওলানা ছানাউল্লাহ একাডেমী ৮- এস. এন পাবলিশার্স ৯- আলহাম্দু পাবলিকেশন্স ১০- ফেরদৌস পাবলিকেশন্স ১১- মাকতাবা আ-তাওহীদ ১২- আদ-দারুল ইল্মিয়াহ (১ নং হতে ১২নং পর্যন্ত সব দিল্লীতে অবস্থিত) ১৩- মাকতাবা সালাফিইয়াহ, বেনারস, ইউ, পি ১৪- মাকতাবা সালাফিইয়াহ, দারাভাঙ্গা, বিহার ১৫- কুতুবখানা নাঈমিয়াহ, মউ, ইউ, পি ১৬-মাকতাবা আছার, মউ, ইউ, পি ১৭- মাকতাবা মুসলিম, শ্রীনগর, কাশ্মীর ১৮- আদ-দারুল সালাফিইয়াহ, বোম্বাই ১৯-ইদারা দা‘ওয়াতুল ইসলাম, বোম্বাই ২০-ইদারা দা‘ওয়াতুল কুরআন, বোম্বাই, মহারাষ্ট্র।[6] (চলবে)
[ বিস্তারিত দ্রষ্টব্য : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব প্রণীত ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন : উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ, দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষিতসহ (পিএইচ.ডি থিসিস) শীর্ষক গ্রন্থ পৃঃ ৩৬৭-৩৭৩)]
[1]. মুহাম্মাদ উযাইর সালাফী, ‘হায়াতুল মুহাদ্দিছ শামসুল হক’ (বেনারসঃ জামে‘আ সালাফিইয়াহ ১ম সংস্করণ ১৯৭৯) পৃঃ ২৮১; কেন্দ্রীয় ‘জমঈয়তে আহলেহাদীছ হিন্দ’ কর্তৃক প্রচারিত লিফলেট, পৃঃ ১।
[2]. ‘হায়াতুল মুহাদ্দিছ’ পৃঃ ৩১৬।
[3]. ইবনে আহমাদ সালাফী, ‘আহলেহাদীসের প্রকৃত পরিচয়’ (কলিকাতাঃ সালাফী প্রকাশনী, ১ং মারকুইস লেন, ১ম সংস্করণ ১৯৮০) পৃঃ ১০৫-১০৮।
[4]. প্রাগুক্ত, পৃঃ ১০৬।
[5]. কেন্দ্রীয় জমঈয়তে কর্তৃক প্রচারিত লিফলেট, পৃঃ ২।
[6]. তথ্যঃ আবদুল ওয়াহ্হাব খাল্জী, কেন্দ্রীয় নাযেমে আ‘লা জমঈয়তে আহলেহাদীছ হিন্দ, ৪১১৬ উর্দূবাজার, দিল্লী। -তাং ৫-৭-৮৯ ইং।