আল্লাহর জন্য বন্ধুত্ব ও শত্রুতা
তাওহীদের ডাক ডেস্ক
তাওহীদের ডাক ডেস্ক 673 বার পঠিত
আল-কুরআনুল কারীম :
1- وَأَوْفُوا بِعَهْدِ اللهِ إِذَا عَاهَدْتُمْ وَلَا تَنْقُضُوا الْأَيْمَانَ بَعْدَ تَوْكِيدِهَا وَقَدْ جَعَلْتُمُ اللهَ عَلَيْكُمْ كَفِيلًا إِنَّ اللهَ يَعْلَمُ مَا تَفْعَلُونَ-
(১) ‘আর তোমরা আল্লাহর নামে অঙ্গীকারের পর তা পূর্ণ কর এবং শপথ পাকাপাকি করার পর তা ভঙ্গ কর না। কেননা তোমরা তোমাদের শপথে আল্লাহকে যামিনদার করেছ। নিশ্চয়ই তোমরা যা কর আল্লাহ তা জানেন’ (নাহল ১৬/৯১)।
2- وَلَا تَقْرَبُوا مَالَ الْيَتِيمِ إِلَّا بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ حَتَّى يَبْلُغَ أَشُدَّهُ وَأَوْفُوا بِالْعَهْدِ إِنَّ الْعَهْدَ كَانَ مَسْئُولًا-
(২) ‘তোমরা ইয়াতীমের মালের নিকটবর্তী হয়ো না কল্যাণের উদ্দেশ্য ব্যতীত, যতদিন না সে বয়ঃপ্রাপ্ত হয়। আর তোমরা অঙ্গীকার পূর্ণ কর। নিশ্চয়ই অঙ্গীকার সম্পর্কে তোমরা জিজ্ঞাসিত হবে’ (বনু ইস্রাঈল ১৭/৩৪)।
3- لَيْسَ الْبِرَّ أَنْ تُوَلُّوا وُجُوهَكُمْ قِبَلَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ وَلَكِنَّ الْبِرَّ مَنْ آمَنَ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَالْمَلَائِكَةِ وَالْكِتَابِ وَالنَّبِيِّينَ وَآتَى الْمَالَ عَلَى حُبِّهِ ذَوِي الْقُرْبَى وَالْيَتَامَى وَالْمَسَاكِينَ وَابْنَ السَّبِيلِ وَالسَّائِلِينَ وَفِي الرِّقَابِ وَأَقَامَ الصَّلَاةَ وَآتَى الزَّكَاةَ وَالْمُوفُونَ بِعَهْدِهِمْ إِذَا عَاهَدُوا وَالصَّابِرِينَ فِي الْبَأْسَاءِ وَالضَّرَّاءِ وَحِينَ الْبَأْسِ أُولَئِكَ الَّذِينَ صَدَقُوا وَأُولَئِكَ هُمُ الْمُتَّقُونَ-
(৩) ‘(ইবাদত কালে) পূর্ব ও পশ্চিমে মুখ ফেরানোটাই কেবল সৎকর্ম নয়, বরং প্রকৃত সৎকর্মশীল ঐ ব্যক্তি, যে বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহ, বিচার দিবস, ফেরেশতামন্ডলী, আল্লাহর কিতাব ও নবীগণের উপর এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সম্পদ ব্যয় করে নিকটাত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীন, মুসাফির, প্রার্থী ও দাসমুক্তির জন্য। আর যে ব্যক্তি ছালাত কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, অঙ্গীকার করলে তা পূর্ণ করে এবং অভাবে, রোগ-পীড়ায় ও যুদ্ধের সময় ধৈর্যের সাথে দৃঢ় থাকে। তারাই হ’ল সত্যাশ্রয়ী এবং তারাই হ’ল প্রকৃত আল্লাহভীরু’ (বাক্বারাহ ২/১৭৭)।
4- إِنَّ الَّذِينَ يُبَايِعُونَكَ إِنَّمَا يُبَايِعُونَ اللهَ يَدُ اللهِ فَوْقَ أَيْدِيهِمْ فَمَنْ نَكَثَ فَإِنَّمَا يَنْكُثُ عَلَى نَفْسِهِ وَمَنْ أَوْفَى بِمَا عَاهَدَ عَلَيْهُ اللهَ فَسَيُؤْتِيهِ أَجْرًا عَظِيمًا-
(৪) ‘নিশ্চয়ই যারা তোমার নিকটে আনুগত্যের বায়‘আত করেছে, তারা আল্লাহর নিকটেই বায়‘আত করেছে। আল্লাহর হাত তাদের হাতের উপর রয়েছে। অতঃপর যে ব্যক্তি বায়‘আত ভঙ্গ করে, সে তার নিজের ক্ষতির জন্যই সেটা করে। কিন্তু যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার পূর্ণ করে। সত্বর আল্লাহ তাকে মহা পুরস্কারে ভূষিত করবেন’ (ফাৎহ ৪৮/১০)।
5- إِنَّ اللهَ اشْتَرَى مِنَ الْمُؤْمِنِينَ أَنْفُسَهُمْ وَأَمْوَالَهُمْ بِأَنَّ لَهُمُ الْجَنَّةَ يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللهِ فَيَقْتُلُونَ وَيُقْتَلُونَ وَعْدًا عَلَيْهِ حَقًّا فِي التَّوْرَاةِ وَالْإِنْجِيلِ وَالْقُرْآنِ وَمَنْ أَوْفَى بِعَهْدِهِ مِنَ اللهِ فَاسْتَبْشِرُوا بِبَيْعِكُمُ الَّذِي بَايَعْتُمْ بِهِ وَذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ-
(৫) ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের নিকট থেকে তাদের জান ও মাল খরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে। তারা আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ করে। অতঃপর তারা হত্যা করে অথবা নিহত হয়। এর বিনিময়ে তাদের জন্য (জান্নাত লাভের) সত্য ওয়াদা করা হয়েছে তওরাত, ইনজীল ও কুরআনে। আর আল্লাহর চাইতে স্বীয় অঙ্গীকার অধিকতর পূরণকারী আর কে আছে? অতএব তোমরা এই ক্রয়-বিক্রয়ের বিনিময়ে (জান্নাতের) সুসংবাদ গ্রহণ কর, যা তোমরা তাঁর সাথে করেছ। আর এটাই হ’ল মহান সফলতা’ (তাওবা ৯/১১১)।
6- قَدْ أَفْلَحَ الْمُؤْمِنُونَ..وَالَّذِينَ هُمْ لِأَمَانَاتِهِمْ وَعَهْدِهِمْ رَاعُونَ-
(৬) ‘নিশ্চয়ই সফলকাম হবে মুমিনগণ। আর যারা তাদের আমানত ও অঙ্গীকার সমূহ রক্ষাকারী’ (মুমিনূন ২৩/১, ৮)।
7- بَلَى مَنْ أَوْفَى بِعَهْدِهِ وَاتَّقَى فَإِنَّ اللهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِينَ- إِنَّ الَّذِينَ يَشْتَرُونَ بِعَهْدِ اللهِ وَأَيْمَانِهِمْ ثَمَنًا قَلِيلًا أُولَئِكَ لَا خَلَاقَ لَهُمْ فِي الْآخِرَةِ وَلَا يُكَلِّمُهُمُ اللهُ وَلَا يَنْظُرُ إِلَيْهِمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَلَا يُزَكِّيهِمْ وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ-
(৭) ‘হ্যাঁ, (তোমাদের মধ্যে) যে ব্যক্তি (মুহাম্মাদের উপর ঈমান আনার ব্যাপারে) তার অঙ্গীকার পূর্ণ করেছে এবং (আল্লাহকৃত হারাম সমূহ হ’তে) সংযত থেকেছে, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ পরহেযগারদের ভালবাসেন’ (৭৬)। ‘নিশ্চয়ই যারা আল্লাহর নামে কৃত অঙ্গীকার ও তাদের শপথ স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে, আখেরাতে তাদের কোন অংশ নেই। ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তাদের সাথে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকিয়েও দেখবেন না ও তাদের পরিশুদ্ধ করবেন না। আর তাদের জন্য থাকবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি’ (আলে ইমরান ৩/৭৬-৭৭)।
8- عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ أَنَّ النَّبِىَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ اضْمَنُوا لِى سِتًّا مِنْ أَنْفُسِكُمْ أَضْمَنْ لَكُمُ الْجَنَّةَ اصْدُقُوا إِذَا حَدَّثْتُمْ وَأَوْفُوا إِذَا وَعَدْتُمْ وَأَدُّوا إِذَا ائْتُمِنْتُمْ وَاحْفَظُوا فُرُوجَكُمْ وَغُضُّوا أَبْصَارَكُمْ وَكُفُّوا أَيْدِيَكُمْ.
(৮) উবাদাহ বিন ছামেত (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা নিজেদের পক্ষ থেকে আমার জন্য ছয়টি জিনিসের যামিনদার হয়ে যাও, আমি তোমাদের জন্য জান্নাতের যামিনদার হয়ে যাব; (১) কথা বললে সত্য কথা বল, (২) প্রতিশ্রুতি দিলে তা পূর্ণ কর, (৩) তোমাদের নিকট আমানত রাখা হলে তা আদায় কর, (৪) লজ্জাস্থানের হেফাযত কর, (৫) চক্ষু অবনত কর এবং (৬) হাতকে সংযত রাখ’।[1]
9- عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فِي خُطْبَتِهِ: أَوْفُوا بِحِلْفِ الجَاهِلِيَّةِ فَإِنَّهُ لَا يَزِيدُهُ يَعْنِي الإِسْلَامَ إِلَّا شِدَّةً، وَلَا تُحْدِثُوا حِلْفًا فِي الإِسْلَامِ-
(৯) আমর বিন শু‘আইব তার পিতা হ’তে, তিনি তার দাদার মাধ্যমে বর্ণনা করেন, ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাঁর এক ভাষণে বলেছেন, তোমরা জাহেলী যুগের চুক্তিগুলোও (শরীআতের খেলাফ না হ’লে) পূর্ণ করবে। ইসলাম এর দৃঢ়তাই বৃদ্ধি করে। ইসলামে আর নতুন করে এ ধরণের চুক্তি করতে যেও না’।[2]
10- عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رضى الله عنهما أَنَّ امْرَأَةً مِنْ جُهَيْنَةَ جَاءَتْ إِلَى النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَتْ إِنَّ أُمِّى نَذَرَتْ أَنْ تَحُجَّ، فَلَمْ تَحُجَّ حَتَّى مَاتَتْ أَفَأَحُجُّ عَنْهَا قَالَ نَعَمْ حُجِّى عَنْهَا، أَرَأَيْتِ لَوْ كَانَ عَلَى أُمِّكِ دَيْنٌ أَكُنْتِ قَاضِيَةً اقْضُوا اللهَ، فَاللهُ أَحَقُّ بِالْوَفَاءِ-
(১০) ইবনু আববাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘জুহাইনা গোত্রের একজন মহিলা নবী করীম (ছাঃ)-এর নিকট এসে বললেন, আমার আম্মা হজ্জের মান্নত করেছিলেন তবে তিনি আদায় না করেই ইন্তিকাল করেছেন। আমি কি তার পক্ষ হ’তে হজ্জ করতে পারি? আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) বললেন, তার পক্ষ হ’তে তুমি হজ্জ আদায় কর। তুমি এ ব্যাপারে কি মনে কর যদি তোমার আম্মার উপর ঋণ থাকত তাহ’লে কি তুমি তা আদায় করতে না? সুতরাং আল্লাহর হক পূর্ণ কর। কেননা আল্লাহর হকই সবচেয়ে বেশী আদায়যোগ্য’।[3]
(11) عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو أَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ أَرْبَعٌ مَنْ كُنَّ فِيهِ كَانَ مُنَافِقًا خَالِصًا، وَمَنْ كَانَتْ فِيهِ خَصْلَةٌ مِنْهُنَّ كَانَتْ فِيهِ خَصْلَةٌ مِنَ النِّفَاقِ حَتَّى يَدَعَهَا إِذَا اؤْتُمِنَ خَانَ وَإِذَا حَدَّثَ كَذَبَ وَإِذَا عَاهَدَ غَدَرَ، وَإِذَا خَاصَمَ فَجَرَ-
(১১) আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, নবী করীম (ছাঃ) বলেছেন, ‘যার মধ্যে ৪টি আচরণ থাকবে সে খাঁটি মুনাফিক বলে গণ্য হবে। আর যার মধ্যে সেগুলোর একটি আচরণ পাওয়া যাবে তার মধ্যে মুনাফিকীর একটি চিহ্ন বিদ্যমান থাকবে যে পর্যন্ত না সে তা পরিহার করে। (১) যখন সে কথা বলে তখন মিথ্যা বলে (২) যখন কোন চুক্তিবদ্ধ হয় তখন তা ভঙ্গ করে (৩) যখন কোন প্রতিশ্রুতি দেয় তখন তা অমান্য করে এবং (৪) যখন বাক-বিতন্ডা করে তখন বেহুদা বা বাজে কথা বলে’।[4]
(12) عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ رضى الله عنه عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ قَالَ اللهُ ثَلاَثَةٌ أَنَا خَصْمُهُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، رَجُلٌ أَعْطَى بِى ثُمَّ غَدَرَ، وَرَجُلٌ بَاعَ حُرًّا فَأَكَلَ ثَمَنَهُ، وَرَجُلٌ اسْتَأْجَرَ أَجِيرًا فَاسْتَوْفَى مِنْهُ، وَلَمْ يُعْطِ أَجْرَهُ -
(১২) আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, নবী করীম (ছাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ক্বিয়ামতের দিন আমি নিজে তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বাদী হব। (১) যে ব্যক্তি আমার নামে প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভঙ্গ করল। (২) যে ব্যক্তি কোন আযাদ মানুষকে বিক্রি করে তার মূল্য ভোগ করল। (৩) আর যে ব্যক্তি কোন মজুর নিয়োগ করে তার কাছ থেকে সম্পূর্ণ কাজ আদায় করল এবং তার পারিশ্রমিক দিল না’।[5]
মনীষীদের বক্তব্য :
১. আবু হাতেম রাযী (রহঃ) বলেন, ‘অঙ্গীকার পূর্ণ করা ব্যতীত সত্যবাদিতার কোন কল্যাণ নেই। অনুরূপভাবে আল্লাহভীতি ব্যতীত ধর্মীয় জ্ঞানের কোন কল্যাণ নেই’।[6]
২. আবু তালেব মাক্কী (রহঃ) বলেন, ‘অঙ্গীকার পূর্ণ করার মাধ্যমে তওবার উপর দৃঢ় থাকা যায়। আর অঙ্গীকার ভঙ্গ করা ও মিথ্যার দ্বারা আল্লাহর সীমা লংঘন হয়’।[7]
৩. আলী বিন আহমাদ বিন হাযম (রহঃ) বলেন, ‘ন্যায়নীতি, উদারতা ও সহযোগিতার সমন্বয়ে অঙ্গীকার পূর্ণ হয়’।[8]
৪. রাগেব আছফাহানী (রহঃ) বলেন, ‘কথা ও কর্মে সত্যবাদিতা অবলম্বনই অঙ্গীকার পূর্ণ করার শামিল’।[9]
সারবস্ত্ত :
১. অঙ্গীকার পূর্ণ করা একজন মুমিনের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য।
২. অঙ্গীকার যতই ছোট হৌক না কেন তা সর্বোচ্চ চেষ্টার মাধ্যমে পূর্ণ করা যরূরী।
৩. যে ব্যক্তি অঙ্গীকার পূরণে ব্যর্থ হয়, তার মধ্যে মুনাফিকীর জন্ম হয়।
৪. মুসলিম হৌক বা কাফের তাদের সাথে কৃত অঙ্গীকার পূর্ণ করা আবশ্যক। নচেৎ ক্বিয়ামতের দিন জিজ্ঞাসিত হ’তে হবে।
[1]. আহমাদ হা/২২৮০৯; ছহীহুত তারগীব হা/১৯০১; মিশকাত হা/৪৮৭০।
[2]. তিরমিযী হা/১৫৮৫; ছহীহুল জামে‘ হা/২৫৫৩; মিশকাত হা/৩৯৮৩।
[3]. বুখারী হা/১৮৫২।
[4]. বুখারী হা/৩৪; মুসলিম হা/৫৮; মিশকাত হা/৫৬ ‘ঈমান’ অধ্যায়।
[5]. বুখারী হা/২২২৭; মিশকাত হা/২৯৮৪ ‘ক্রয়-বিক্রয়’ অধ্যায়।
[6]. ইবনু হিববান আল-বুসতী, রওযাতুল উক্বালা ওয়া নুযহাতুল ফুযালা, পৃ. ৮৯।
[7]. কুওতুল কুলুব, আবু তালেব মাক্কী, পৃ. ১/৯১।
[8]. আখলাকু ওয়াস সীরাহ ফী মুদাওয়াতিন নুফূস, পৃ. ৬০।
[9]. আয-যারী‘আতু ইলা মাকারিমিশ শারী‘আত, পৃ. ২০৯।