ভাল কাজের প্রতিযোগিতা
তাওহীদের ডাক ডেস্ক
তাওহীদের ডাক ডেস্ক 754 বার পঠিত
আল-কুরআনুল কারীম :
১- وَلَئِنْ أَذَقْنَا الْإِنْسانَ مِنَّا رَحْمَةً ثُمَّ نَزَعْناها مِنْهُ إِنَّهُ لَيَؤُسٌ كَفُورٌ- وَلَئِنْ أَذَقْناهُ نَعْماءَ بَعْدَ ضَرَّاءَ مَسَّتْهُ لَيَقُولَنَّ ذَهَبَ السَّيِّئاتُ عَنِّي إِنَّهُ لَفَرِحٌ فَخُورٌ- إِلَّا الَّذِينَ صَبَرُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ أُولَئِكَ لَهُمْ مَغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيرٌ-
(১) ‘আর যদি আমরা মানুষকে আমাদের রহমতের স্বাদ আস্বাদন করাই। অতঃপর তার থেকে আমরা তা ছিনিয়ে নেই, তখন সে অবশ্যই হতাশ ও অকৃতজ্ঞ হয়ে পড়ে’। ‘অতঃপর যদি আমরা তাকে কোন অনুগ্রহের স্বাদ আস্বাদন করাই কোন কষ্ট ভোগের পর যা তার উপর আপতিত হয়েছিল, তখন সে উৎফুল্ল ও অহংকারী হয়’। ‘কিন্তু তারা ব্যতীত যারা ধৈর্যধারণ করে ও সৎকর্ম সমূহ সম্পাদন করে। এমন লোকদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও বিরাট পুরস্কার’ (হূদ ১১/৯-১১)।
২- وَإِذا أَنْعَمْنا عَلَى الْإِنْسانِ أَعْرَضَ وَنَأى بِجانِبِهِ وَإِذا مَسَّهُ الشَّرُّ كانَ يَؤُساً- قُلْ كُلٌّ يَعْمَلُ عَلى شاكِلَتِهِ فَرَبُّكُمْ أَعْلَمُ بِمَنْ هُوَ أَهْدى سَبِيلًا-
(২) ‘যখন আমরা মানুষের উপর অনুগ্রহ করি, তখন সে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও অহংকারে দূরে সরে যায়। আর যখন তাকে মন্দ স্পর্শ করে, তখন সে হতাশ হয়ে পড়ে’। ‘বল, প্রত্যেকে নিজ নিজ ধারণামতে কাজ করে। অথচ তোমাদের প্রতিপালকই সবচেয়ে ভাল জানেন কে সর্বাধিক সঠিক পথে আছে’ (বনু ইস্রাঈল ১৭/৮৩)।
৩-لاَ يَسْأَمُ الْإِنْسانُ مِنْ دُعاءِ الْخَيْرِ وَإِنْ مَسَّهُ الشَّرُّ فَيَؤُسٌ قَنُوطٌ
(৩) ‘মানুষ কল্যাণ প্রার্থনায় শ্রান্ত হয় না। কিন্তু যদি তাকে কোনরূপ অকল্যাণ স্পর্শ করে, তখন সে (দো‘আ কবুলে) হতাশ ও (আল্লাহর অনুগ্রহ লাভে) নিরাশ হয়ে পড়ে’ (হা মীম সাজদাহ ৪১/৪৯)।
৪- وَالَّذِينَ كَفَرُوا بِآياتِ اللهِ وَلِقائِهِ أُولئِكَ يَئِسُوا مِنْ رَحْمَتِي وَأُولئِكَ لَهُمْ عَذابٌ أَلِيمٌ-
(৪) ‘যারা আল্লাহর নিদর্শন সমূহকে ও তার সঙ্গে সাক্ষাৎকে অস্বীকার করে, তারা (ক্বিয়ামতের দিন) আমার অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হবে এবং তাদের জন্য থাকবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি’ (আনকাবূত ২৯/২৩)।
৫- وَمَنْ يَقْنَطُ مِنْ رَحْمَةِ رَبِّهِ إِلَّا الضَّالُّونَ-
(৫) ‘পথভ্রষ্টরা ব্যতীত কে তার প্রতিপালকের অনুগ্রহ থেকে হতাশ হয়?’ (হিজর ১৬/৫৬)।
৬- مَا أَصَابَ مِنْ مُصِيبَةٍ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي أَنْفُسِكُمْ إِلَّا فِي كِتَابٍ مِنْ قَبْلِ أَنْ نَبْرَأَهَا إِنَّ ذَلِكَ عَلَى اللهِ يَسِيرٌ، لِكَيْلَا تَأْسَوْا عَلَى مَا فَاتَكُمْ وَلَا تَفْرَحُوا بِمَا آتَاكُمْ وَاللهُ لَا يُحِبُّ كُلَّ مُخْتَالٍ فَخُورٍ،
(৬) পৃথিবীতে বা তোমাদের জীবনে এমন কোন বিপদ আসে না, যা সৃষ্টির পূর্বে আমরা কিতাবে লিপিবদ্ধ করিনি। নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর জন্য সহজ। যাতে তোমরা যা হারাও তাতে হতাশাগ্রস্ত না হও এবং যা তিনি তোমাদের দেন, তাতে আনন্দে আত্মহারা না হও। বস্ত্ততঃ আল্লাহ কোন উদ্ধত ও অহংকারীকে ভালবাসেন না’ (হাদীদ ৫৭/২২-২৩)।
৭- قُلْ يا عِبادِيَ الَّذِينَ أَسْرَفُوا عَلى أَنْفُسِهِمْ لا تَقْنَطُوا مِنْ رَحْمَةِ اللهِ إِنَّ اللَّهَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ جَمِيعاً إِنَّهُ هُوَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ-
(৭) ‘বল, হে আমার বান্দারা! যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করে দিবেন। নিশ্চয় তিনিই তো ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ (যুমার ৩৯/৫৩)।
৮- يَابَنِيَّ اذْهَبُوا فَتَحَسَّسُوا مِنْ يُوسُفَ وَأَخِيهِ وَلَا تَيْأَسُوا مِنْ رَوْحِ اللهِ إِنَّهُ لَا يَيْأَسُ مِنْ رَوْحِ اللهِ إِلَّا الْقَوْمُ الْكَافِرُونَ-
(৮) হে আমার পুত্রগণ! যাও ইউসুফ ও তার ভাইকে ভালভাবে সন্ধান কর এবং আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহর রহমত থেকে কেউ নিরাশ হয় না অবিশ্বাসী সম্প্রদায় ব্যতীত’ (ইউসুফ ১২/৮৭)।
হাদীছে বাণী :
৯- فَضَالَّةُ بْنُ عُبَيْدٍ عَنْ رَسُولِ اللهِ ص أَنَّهُ قَالَ ثَلاَثَةٌ لاَ تَسْأَلْ عَنْهُمْ رَجُلٌ نَازَعَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ رِدَاءَهُ فَإِنَّ رِدَاءَهُ الْكِبْرِيَاءُ وَإِزَارَهُ الْعِزَّةُ وَرَجُلٌ شَكَّ فِى أَمْرِ اللهِ وَالْقُنُوطُ مِنْ رَحْمَةِ اللهِ-
(৯) ফাযালা ইবনু ওবায়েদ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, নবী করীম (ছাঃ) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তিকে কোনরূপ জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে না (১) যে ব্যক্তি আল্লাহর চাদর নিয়ে টানা-হেঁচড়া করে। আর তাঁর চাদর হচ্ছে অহংকার এবং তাঁর পরিধেয় হচ্ছে তাঁর ইজ্জত। (২) যে ব্যক্তি আল্লাহর হুকুমের মধ্যে সন্দেহ পোষণ করে। (৩) যে ব্যক্তি আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়’।[1]
১০- عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ رَجُلٌ لَمْ يَعْمَلْ خَيْرًا قَطُّ لِأَهْلِهِ، وَفِي رِوَايَةٍ أَسْرَفَ رَجُلٌ عَلَى نَفْسِهِ فَلَمَّا حَضَرَهُ الْمَوْتُ أَوْصَى بَنِيهِ إِذَا مَاتَ فَحَرِّقُوهُ ثُمَّ اذْرُوا نِصْفَهُ فِي الْبَرِّ، وَنِصْفَهُ فِي الْبَحْرِ، فَوَاللهِ لَئِنْ قَدَرَ اللهُ عَلَيْهِ لَيُعَذِّبَنَّهُ عَذَابًا لَا يُعَذِّبُهُ أَحَدًا مِنَ الْعَالَمِينَ فَلَمَّا مَاتَ فَعَلُوا مَا أَمَرَهُمْ، فَأَمَرَ اللهُ الْبَحْرَ فَجَمَعَ مَا فِيهِ، وَأَمَرَ الْبَرَّ فَجَمَعَ مَا فِيهِ، ثُمَّ قَالَ لَهُ لِمَ فَعَلْتَ هَذَا؟ قَالَ مِنْ خَشْيَتِكَ يَا رَبِّ وَأَنْتَ أَعْلَمُ، فَغَفَرَ لَهُ-
(১০) আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, এমন এক ব্যক্তি তার পরিবার-পরিজনকে বলল, কোন সময় সে কোন ভাল কাজ করেনি। আর এক বর্ণনায় আছে, এক ব্যক্তি নিজের ওপর অবিচার করেছে। মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে আসলে নিজের সন্তান-সন্ততিকে অছিয়ত করল, যখন সে মারা যাবে তাকে যেন পুড়ে ফেলা হয়। অতঃপর মৃতদেহের ছাইভস্মের অর্ধেক স্থলভাগে, আর অর্ধেক সমুদ্রে ছিটিয়ে দেয়া হয়। আল্লাহর কসম! যদি তিনি (আল্লাহ) তাকে ধরতে পারেন তাহ’লে এমন শাস্তি দিবেন, যা দুনিয়ার কাউকেও কক্ষণও দেননি। সে মারা গেলে তার সন্তানেরা তার নির্দেশ মতই কাজ করল। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা সমুদ্রকে হুকুম করলেন, সমুদ্র তার মধ্যে যা ছাইভস্ম পড়েছিল সব একত্র করে দিল। ঠিক এভাবে স্থলভাগকে নির্দেশ করলেন, স্থলভাগ তার মধ্যে যা ছাইভস্ম ছিল সব একত্র করে দিল। পরিশেষে মহান আল্লাহ তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেন এরূপ কাজ করলে? (উত্তরে বলল) তোমার ভয়ে হে রব! তুমি তো তা জানো। তার এ কথা শুনে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিলেন’।[2]
১১- عَنْ صُهَيْبٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: عَجَبًا لِأَمْرِ الْمُؤْمِنِ، إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ خَيْرٌ، وَلَيْسَ ذَاكَ لِأَحَدٍ إِلَّا لِلْمُؤْمِنِ، إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ، فَكَانَ خَيْرًا لَهُ، وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ، صَبَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَهُ-
(১১) সুহায়ব (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, মুমিনের অবস্থা ভারি অদ্ভুত। তাঁর সমস্ত কাজই তাঁর জন্য কল্যাণকর। মুমিন ব্যতীত অন্য কারো জন্য এ কল্যাণ লাভের ব্যবস্থা নেই। তারা আনন্দ (সুখ শান্তি) লাভ করলে শুকরিয়া জ্ঞাপন করে, তা তার জন্য কল্যাণকর হয়, আর দুঃখকষ্টে আক্রান্ত হ’লে ধৈর্যধারণ করে, এও তার জন্য কল্যাণকর হয়’।[3]
১২- عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مَا يَزَالُ البَلاَءُ بِالمُؤْمِنِ وَالْمُؤْمِنَةِ فِي نَفْسِهِ وَوَلَدِهِ وَمَالِهِ حَتَّى يَلْقَى اللهَ وَمَا عَلَيْهِ خَطِيئَةٌ-
(১২) আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, মুমিন নারী-পুরুষের উপর, তার সন্তানের উপর ও তার ধন-সম্পদের উপর অনবরত বিপদাপদ লেগেই থাকে। সবশেষে আল্লাহ তা‘আলার সাথে সে গুনাহমুক্ত অবস্থায় মিলিত হয়’।[4]
১৩- عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ إِنَّ اللهَ خَلَقَ الرَّحْمَةَ يَوْمَ خَلَقَهَا مِائَةَ رَحْمَةٍ، فَأَمْسَكَ عِنْدَهُ تِسْعًا وَتِسْعِينَ رَحْمَةً، وَأَرْسَلَ فِى خَلْقِهِ كُلِّهِمْ رَحْمَةً وَاحِدَةً، فَلَوْ يَعْلَمُ الْكَافِرُ بِكُلِّ الَّذِى عِنْدَ اللهِ مِنَ الرَّحْمَةِ لَمْ يَيْأَسْ مِنَ الْجَنَّةِ، وَلَوْ يَعْلَمُ الْمُؤْمِنُ بِكُلِّ الَّذِى عِنْدَ اللهِ مِنَ الْعَذَابِ لَمْ يَأْمَنْ مِنَ النَّارِ-
(১৩) আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, ‘আল্লাহ যেদিন রহমত সৃষ্টি করেন সেদিন একশটি রহমত সৃষ্টি করেছেন। নিরানববইটি তাঁর কাছে রেখে দিয়েছেন এবং একটি রহমত সমস্ত সৃষ্টির মধ্যে পাঠিয়ে দিয়েছেন। যদি কাফের আল্লাহর কাছে সুরক্ষিত রহমত সম্পর্কে জানে তাহ’লে সে জান্নাত লাভে নিরাশ হবে না। আর মু’মিন যদি আল্লাহর কাছে যে শাস্তি আছে সে সম্পর্কে জানে তাহ’লে সে জাহান্নাম থেকে নিজেকে নিরাপদ মনে করবে না’।[5]
মনীষীদের বক্তব্য :
১. ইবনু মাসঊদ (রাঃ) বলেন, সবচেয়ে বড় গুনাহ হচ্ছে, আল্লাহর শাস্তি হ’তে নিজেকে নিরাপদ মনে করা, আল্লাহর রহমত হ’তে হতাশ হওয়া এবং আল্লাহর করুণা থেকে নিজেকে বঞ্চিত মনে করা’।[6]
২. হাফেয ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) বলেন, ‘হতাশা প্রকাশ করলে এবং ধৈর্যহারা হ’লে ব্যক্তি তার শত্রুকেই খুশী করে, বন্ধুকে কষ্ট দেয়, তাঁর প্রভুকে ক্রোধান্বিত করে, শয়তানকে খুশী করে, প্রতিদান নষ্ট করে এবং স্বীয় নফসকে দুর্বল করে’।[7]
৩. আব্দুর রহমান বিন হাসান বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে তার জন্য উচিত নয় আল্লাহর রহমত হ’তে নিরাশ হওয়া। বরং সে পাপের ভয় করবে। আর আল্লাহর আনুগত্যের সাথে তঁার রহমতের আশা পোষণ করবে’।[8]
সারবস্ত্ত :
(১) যে কোন পরিস্থিতিতে হতাশাগ্রস্ত হওয়া মুমিনের জন্য অনুচিত। (২) আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস থাকলে হতাশা প্রশমিত হয়। (৩) হতাশাগ্রস্ত হ’লে কোন কাজই পরিপূর্ণভাবে হয় না। (৪) হতাশা মানুষকে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করে। আল্লাহ আমাদেরকে সকল প্রকার হতাশা ও নিরাশা থেকে মুক্তি দান করুন।-আমীন!
[1]. আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৫০; আহমাদ হা/২৩৯৮৮; ছহীহাহ হা/৫৪২।
[2]. বুখারী হা/৩৪৫২; মুসলিম হা/২৭৫৬; মিশকাত হা/২৩৬৯।
[3]. মুসলিম হা/২৯৯৯; মিশকাত হা/৫২৯৭।
[4]. তিরমিযী হা/২৩৯৯; হাকেম হা/৭৮৭৯; ছহীহাহ হা/২২৮০।
[5]. বুখারী হা/৬৪৬৯।
[6]. তাবারাণী কাবীর; মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ হা/৩০৯; ছহীহাহ হা/২০৫১।
[7]. যাদুল মা‘আদ ৪/ ১৭৬ পৃ.।
[8]. ফাৎহুল মাজীদ, শরহ কিতাবুত তাওহীদ ৩৫৯ পৃ.।