‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় কমিটি পুনর্গঠন

তাওহীদের ডাক ডেস্ক 1580 বার পঠিত

রাজশাহী ২৮শে আগস্ট শুক্রবার : অদ্য বাদ ফজর ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় নওদাপাড়া রাজশাহীতে ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সদস্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ‘যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘যুবসংঘ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নূরুল ইসলাম, যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আমীনুল ইসলাম প্রমুখ। সম্মেলনে কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সদস্যদের পরামর্শক্রমে ‘যুবসংঘ’-এর ২০২০-২০২২ সেশনের সভাপতি হিসাবে ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিবকে পুনরায় মনোনীত করা হয়। বাদ মাগরিব ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় কর্মী সম্মেলনে নবমনোনীত সভাপতি ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব (রাজশাহী) ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম (জয়পুরহাট)-এর বায়‘আত গ্রহণ করেন, মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

অতঃপর ১০ই সেপ্টেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর কেন্দ্রীয় কমিটির ২০২০-২০২২ সেশনের পূর্ণাঙ্গ তালিকা ঘোষণা করা হয় এবং মুহতারাম আমীরে জামা‘আত নবমনোনীত সদস্যদের বায়‘আত গ্রহণ করেন। কমিটির অন্যান্য দায়িত্বশীলগণ হ’লেন সহ-সভাপতি মুখতারুল ইসলাম (রাজশাহী), সাংগঠনিক সম্পাদক ইহসান ইলাহী যাহীর (কুমিল্লা), অর্থ সম্পাদক মিনারুল ইসলাম (রাজশাহী), প্রচার সম্পাদক মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ (ঝিনাইদহ), প্রশিক্ষণ সম্পাদক আহমাদুল্লাহ (কুমিল্লা), ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক আব্দুন নূর (জয়পুরহাট), তথ্য ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মামূন (বগুড়া), সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মাদ আজমাল (রাজশাহী), সমাজকল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মাদ মুজাহিদুর রহমান (সাতক্ষীরা) ও দফতর সম্পাদক আসাদুল্লাহ আল-গালিব (রাজশাহী)।

বার্ষিক কর্মী সম্মেলন ২০২০

আহলেহাদীছ আন্দোলন আপোষহীন ইসলামী আন্দোলন

-মুহতারাম আমীরে জামা‘আত

নওদাপাড়া, রাজশাহী ১৪ই আগস্ট শুক্রবার : অদ্য সকাল সাড়ে ৯-টা হ’তে রাত ৯-টা পর্যন্ত রাজশাহীর নওদাপাড়ায় ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর বার্ষিক কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির ভাষণে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব উপরোক্ত কথা বলেন।

তিনি বলেন, আহলেহাদীছ ‘যুবসংঘ’-এর জন্ম হয়েছিল বিশুদ্ধ ইসলাম প্রচারের জন্য। বাংলাদেশে যে ইসলাম চলছে তা বিশুদ্ধ ইসলাম নয়। আমাদের প্রত্যেককে জীবনের প্রতিটি কাজের হিসাব আল্লাহর নিকট দিতে হবে।

তিনি বলেন, কোন অবস্থাতেই হককে বাতিলের সাথে মিশানো যাবে না। দুনিয়ায় আহলেহাদীছরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিধানের পাহারাদার। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আহলেহাদীছদের ঘরেই কুলখানি হয়েছে। তারাই শবেবরাত ও মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেছে। তাই তাদেরকে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের দিকে ফিরিয়ে আনতে আমাদেরকে ‘যুবসংঘ’ করতে হয়েছে। ‘যুবসংঘে’র দাওয়াতের মাধ্যমে এদেশে বিশুদ্ধ ইসলামের বীজ রোপিত হয়েছে। শিরক ও বিদ‘আত বিদূরিত হয়ে প্রকৃত সুন্নাত প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। তাই ‘যুবসংঘে’র ছেলেদেরকে আমাদের নছীহত, তোমাদেরকে আক্বীদায় হতে হবে মযবূত ও আচরণে থাকতে হবে নরম।

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর দাওয়াত ছিল প্রথমে আক্বীদা সংশোধনের। তিনি প্রথমে ওযূ-গোসল শিখাননি। কেননা মানুষকে প্রথমে বুঝতে হবে, সে কার দাসত্ব করবে আল্লাহর, না শয়তানের? আল্লাহ বলেন, হে মানুষ তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো এবং তাঁকে তার সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না (নিসা ৪/৩৬)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) নবুঅত প্রাপ্তির আগে আল-আমীন উপাধিতে ভূষিত ছিলেন। কিন্তু তাওহীদের দাওয়াত দেওয়ায় তাঁকে নানারূপ অপবাদ ও নির্যাতনের শিকার হ’তে হয়। কিন্তু তিনি দাওয়াত থেকে পিছপা হননি। আমাদেরকে একইভাবে দাওয়াত দিয়ে যেতে হবে। সার্বিক জীবনে আমরা আল্লাহর বিধান মেনে চলব। আমাদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সার্বিক জীবন পরিচালিত হবে অহি-র বিধান অনুযায়ী। এই দাওয়াত ইতিমধ্যে মানুষের জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। ফলে ক’দিন আগেও ভোলাতে যারা আহলেহাদীছ মসজিদ জ্বালিয়ে দিয়েছিল তারাই আজ সেখানে মসজিদ তৈরীর জন্য জমি দিচ্ছে। তাই মানুষ যখন বুঝবে যে, এটাই জান্নাতের পথ, তখন তাদেরকে এ পথ থেকে কেউ ফিরাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। তিনি যুবসংঘের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনার বিশুদ্ধ আক্বীদা ও আমলের হেফাযত ও এশা‘আত দু’টিই করে যেতে হবে। তিনি বলেন, আমাদের ইবাদত হবে স্রেফ আল্লাহর জন্য। আমাদের ইত্তেবা হবে স্রেফ রাসূলের জন্য এবং আমাদের আমল হবে স্রেফ আল্লাহর জন্য। যেখানে কোন ‘রিয়া’ থাকবে না।

ভাষণের শুরুতে মাননীয় প্রধান অতিথি প্রথমে লন্ডনসহ বিদেশী মেহমানদের প্রতি এবং সংগঠনের দেশ-বিদেশের নেতা-কর্মীদের প্রতি অভিনন্দন জানিয়ে ইংরেজীতে ভাষণ দেন। অতঃপর পাকিস্তানী মেহমানের প্রতি উর্দূতে এবং সবশেষে দেশীয় ভাইদের উদ্দেশ্যে বাংলায় বক্তব্য রাখেন।

উল্লেখ্য যে, করোনা মহামারীর কারণে উক্ত সম্মেলনটি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয় এবং তা ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।

সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে ‘যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব বলেন, যুবসমাজকে কুরআন ও ছহীহ হাদীছভিত্তিক বিশুদ্ধ জ্ঞানার্জনের প্রতি মনোযোগী হ’তে হবে, যেন শিরক ও বিদ‘আতের ঘন আঁধারে নিমজ্জিত মুসলিম সমাজে তাওহীদ ও সুন্নাহর জাগরণ নিশ্চিত করা যায়। ‘যুবসংঘে’র প্রত্যেক কর্মীকে আদর্শবাদী হ’তে হবে এবং নিজেকে দাঈ ইলাল্লাহ হিসাবে প্রস্ত্তত করতে হবে। তিনি প্রত্যেককে স্ব স্ব দায়িত্ব পালনে একনিষ্ঠ থাকার জন্য কর্মীদের প্রতি আহবান জানান। অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ পেশ করেন ‘যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মুস্তাকীম আহমাদ।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য পেশ করেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য রাখেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক ও মাসিক আত-তাহরীক সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন, যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আমীনুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক ও আত-তাহরীক অনলাইন টিভির পরিচালক ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রশীদ আখতার, কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য অধ্যাপক জালালুদ্দীন, ‘যুবসংঘ’-এর সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়ার ভাইস প্রিন্সিপাল ড. নূরুল ইসলাম, ‘সোনামণি’র কেন্দ্রীয় পরিচালক মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম, মাওলানা আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল মাদানী (পাবনা), আল-ফোরক্বান ইসলামিক সেন্টার, বাহরাইন-এর দাঈ শরীফুল ইসলাম মাদানী ও মাওলানা মুখলেছুর রহমান মাদানী (নওগাঁ)।

সম্মেলনে বিদেশী অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লন্ডনের সেক্রেটারী জেনারেল ড. ছুহায়েব হাসান (পাকিস্তানের খ্যাতনামা আলেম মরহূম মাওলানা আব্দুল গাফফার হাসানের জ্যেষ্ঠ পুত্র), লাহোরের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ডীন ও প্রফেসর ড. হাম্মাদ লাখভী, জমঈয়তে আহলেহাদীছ পাকিস্তানের চীফ অর্গানাইজার (আল্লামা ইহসান এলাহী যহীরের জ্যেষ্ঠ পুত্র) হাফেয ইবতিসাম ইলাহী যহীর, আহলেহাদীছ ইউথফোর্স পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফায়ছাল আফযাল এবং ফিলিস্তীনের গাযার তরুণ শিক্ষক ও গবেষক ড. হাসান নাছর বাযাযো প্রমুখ। সম্মেলনে ‘আন্দোলন’-এর প্রবাসী শাখার দায়িত্বশীলদের মধ্যে বক্তব্য প্রদান করেন সঊদী আরব শাখার সভাপতি মুশফিকুর রহমান, সহ-সভাপতি হাফেয আখতার মাদানী, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি মীযানুর রহমান, সিঙ্গাপুর শাখার সভাপতি শফীকুল ইসলাম, মালয়েশিয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক আল-আমীন, কাতার শাখার যুগ্ম-আহবায়ক আব্দুল হক এবং সাইপ্রাস শাখার আহবায়ক কাছীদুল হক কুতুব।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ছফিউল্লাহ, খুলনা যেলা সভাপতি মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, সাতক্ষীরা যেলার সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান, রাজশাহী-পূর্ব যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি যিল্লুর রহমান, বরিশাল যেলা সভাপতি কায়েদ মাহমূদ ইমরান, কুমিল্লা যেলা সভাপতি আহমাদুল্লাহ, সাতক্ষীরা যেলা সভাপতি মুজাহিদুর রহমান, বগুড়া যেলা সভাপতি আল-আমীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আহবায়ক মুহাম্মাদ ফেরদাঊস, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আসাদুল্লাহ আল-গালিব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি আব্দুর রঊফ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-মোছাদ্দেক প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে অর্থসহ কুরআন তেলাওয়াত করেন ‘আল-‘আওন’-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেয আহমাদ আব্দুল্লাহ শাকির ও ঢাকা-দক্ষিণ সাংগঠনিক যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফ,  ইসলামী জাগরণী পরিবেশন করেন আল-হেরা শিল্পী গোষ্ঠীর সদস্য মীযানুর রহমান (জয়পুরহাট), ঢাকা-দক্ষিণ সাংগঠনিক যেলা সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফ ও ফরীদুল ইসলামের নেতৃত্বে আল-হেরা শিল্পী গোষ্ঠীর শিল্পীবৃন্দ। অনুষ্ঠানে সঞ্চালক ছিলেন ‘যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম (জয়পুরহাট) ও প্রচার সম্পাদক ইহসান ইলাহী যহীর (কুমিল্লা)।

সম্মেলনে গৃহীত প্রস্তাব সমূহ :

‘আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম সরকারের নিকট ১৯ দফা প্রস্তাবনা ও দাবী পেশ করেন। তন্মধ্যে প্রধান প্রধান দাবীগুলো নিম্নরূপ :

১. পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে দেশের আইন ও শাসন ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে।

২. স্কুল-মাদ্রাসার সিলেবাস থেকে ইসলামবিরোধী বিষয়সমূহ অপসারণ করতে হবে এবং কুরআন ও সুন্নাহভিত্তিক ছহীহ আক্বীদা শিক্ষা দিতে হবে।

৩. এ সম্মেলন কাদিয়ানী, হিজবুত তাওহীদ, দেওয়ানবাগীসহ ইসলামের নামে ভ্রান্ত ফের্কাসমূহের বিরুদ্ধে সরকারীভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের আহবান জানাচ্ছে।

৪. বাবরী মসজিদে ভেঙ্গে তদস্থলে রাম মন্দির নির্মাণের বিরুদ্ধে এ সম্মেলন তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

৫. ধর্ষণের শাস্তির ক্ষেত্রে পৃথক আইন প্রণয়ন করা হৌক। স্বল্প সময়ের মধ্যে ধর্ষক চিহ্নিত করা এবং দ্রুততার সাথে জনসম্মুখে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন করলে এ ব্যাপারে অপরাধীদের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি করা সম্ভব হবে। এছাড়া বিবাহ বহির্ভূত যেকোন সম্পর্কের ক্ষেত্রে কঠোর শাস্তি বিধান করা এবং বিবাহকে অধিক উৎসাহিত করা ও বয়সের বাধাকে উঠিয়ে দেয়া হৌক।



আরও